অযুর সময় এই দোয়াটি পড়া-
اغْفِرْلِىْ ذَنْبِى وَ وَسِّعْلِىْ فِىْ دَارِىْ وَبَارِكْ لِىْ فِىْ رِزْقِىْ
উচ্চারণ:
আল্লা-হুম্মাগফিরলি জামবি, ওয়া ওয়াস্ সিলি ফি দারি, ওয়া বারিক-লি ফি রিযক্বি।” (নাসাঈ)
অর্থ:
হে আল্লাহ! আমার গোনাহ ক্ষমা করে দাও। আমার জন্য আমার বাসস্থান প্রসারিত করে দাও এবং আমার রিযিক্বে বরকত দাও।”
অযুর পর কালেমা শাহাদাত পাঠ করা-
لَا إِلَهَ إِلا اللَّهُ وَحْدَهُ لا شَرِيكَ لَهُ ، وَأَشْهَدُ أَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُهُ وَرَسُولُهُ
উচ্চারণ:
আশ-হাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা-শারি কালাহু, ওয়া আশ-হাদু আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রাসূলুহু।
হজরত ওমর (রাঃ) বর্ণনা করেন- রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, “যে ব্যক্তি উত্তমরূপে অযু করে কালেমায়ে শাহাদাত পাঠ করবে, তার জন্য জান্নাতের আটটি দরজা খুলে দেয়া হবে। যে দরজা দিয়ে ইচ্ছা সে প্রবেশ করবে।”
[মুসলিম ও মিশকাত]