যদি শরয়ী সফর হয় এবং বেশি ব্যস্ততা থাকে তাহলে ফজরের সুন্নাত বাদে বাকী সুন্নাত গুলো ছেড়ে দেওয়ার সুযোগ আছে। কিন্তু যদি পড়ার সুযোগ পাওয়া যায় তাহলে ছেড়ে দেওয়া আদৌ উচিৎ নয়।
[ফতোয়ায়ে হিন্দিয়া]
সেজদায়ে তেলাওয়াতের জন্য এলান করার প্রয়োজন নেই। তবে মুক্তাদীদের সতর্কতার জন্য এলান করার অবকাশ রয়েছে।
[আপকে মাসায়েল আওর উনকা হল]
পুরো রমজান মাসে তারাবীহ নামাজ জামাতে পড়া সুন্নতে মুয়াক্কাদা।
[ফেকহি জাওয়াবেত]
অহংকারবসত টাখনুর নিচে পায়জামা বা লুঙ্গি পরিধান করা মাকরুহে তাহরিমী। তাই এভাবে নামাজ পড়া মাকরুহ হবে কিন্তু নামাজ হয়ে যাবে।
[বুখারী শরীফ/ফাতাওয়ায়ে কাজিখান]
যদি নামাজরত অবস্থায় থুূথু বা কফ আসে তাহলে সম্ভব হলে তা গিলে নিবে অন্যথায় কাপড়ের কোন এক কোণ দ্বারা মুছে নিবে।
[বুখারী শরীফ/ ফাতাওয়ায়ে হক্বানিয়া]
ইমাম সাহেব একেবারে মেহরাবের ভিতর ঢুকে নামাজ পড়ানো মাকরুহ। তবে যদি ইমাম সাহেব মেহরাবের বাহিরে দাঁড়ায় এবং রুকু সেজদাহ মেহরাবের ভিতরে করে তাহলে এতে কোন সমস্যা নেই।
[ফাতাওয়ায়ে শামী]