অধিকাংশ সাহাবা, তাবেঈন ও ইমামগণের নিকট জুমআর সময় যোহরের সময় একই। অর্থাৎ, সূর্য ঢলার পর থেকে নিয়ে প্রত্যেক বস্তুর ছায়া তার সমপরিমাণ হওয়া (আসরের আগে) পর্যন্ত।
হযরত আনাস (রাঃ) বলেন, ‘নবী (ﷺ) জুমুআহ তখন পড়তেন, যখন সূর্য পশ্চিম আকাশেঢলে যেত।’ [আহমাদ, মুসনাদ, বুখারী, আবূদাঊদ, সুনান, তিরমিযী, সুনান, বায়হাকী]
ইমাম বুখারী বলেন, ‘জুমআর সময় সূর্য ঢলার পরই শুরু হয়। হযরত উমার, আলী, নু’মান বিন বাশীর এবং আম্র বিন হুয়াইরিষ কর্তৃক এ ব্যাপারে বর্ণনা পাওয়া যায়।’
[বুখারী]
হযরত সালামাহ্ বিন আকওয়া’ (রাঃ) বলেন, ‘আমরা যখন নবী (ﷺ)-এর সাথে জুমআর নামায পড়ে ঘরে ফিরতাম, তখন দেওয়ালের কোন ছায়া থাকত না।’
[বুখারী, মুসলিম, আবূদাঊদ, সুনান]
হযরত আনাস (রাঃ) বলেন, ‘ঠান্ডা খুব বেশী হলে নবী (ﷺ) জুমআর নামায সকাল সকাল পড়তেন এবং গরম খুব বেশী হলে দেরী করে পড়তেন।’
[বুখারী]