মক্কা থেকে মসজিদুল হারাম
যখন হজ্ব শুরু হয় তখন প্রথম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে হজ্জযাত্রীদের তাওয়াফ এবং সা ঈ। প্রথমে হজ্জযাত্রীরা কাবাকে কেন্দ্র করে সাতবার ঘুরে (তাওয়াফ) । তারপর হজ্জযাত্রীরা সাফা ও মারওয়াহ (সা ঈ) পাহাড়ের মাঝখানে সাতবার হাটবে অথবা দৌড়বে, যেমনটি হযরত ইব্রাহীম(আঃ)এর স্ত্রী পানির সন্ধানে দুটো পাহাড়ের মাঝখানে ভ্রান্ত হয়ে দৌড়চ্ছিলেন।
১ম দিন মদিনা-মিনা
৮ই জিলহজ্জ, হজ্জযাত্রীরা মিনায় অবস্থান করেন, যেখানে হাজার হাজার তাঁবু স্থাপন করা হয়েছে। হজ্জযাত্রীরা এখানে রাত্রিযাপন করবে
২য় দিন-আরাফাত ময়দান
দ্বিতীয় দিনে, হজ্জযাত্রীরা আরাফাত ময়দানের সমভূমিতে অবস্থান করেন। এই হল সেই স্থান, যেখানে নবী মুহাম্মদ (সাঃ) তার বিদায় হজ্জের ভাষণ দিয়েছিলেন। আরাফাতে সূর্যাস্ত পর্যন্ত অবস্থান করা হজ্জের গুরুত্বপূর্ণ ফরজ।
৩য় দিন-জামারাত ব্রিজ
হজ্জযাত্রীরা মিনাতে জামারাত ব্রিজে ফেরত আসবেন শয়তানকে পাথর নিক্ষেপণের জন্য। এইদিন, ১০ ইজিলহজ্জ, সারা বিশ্বের মুসলমানদের জন্য ঈদ-উল-আযহা হয়। দিনটি পশুদের বলিদান এবং পরিবার এবং দরিদ্রের সাথে মাংস ভাগ করে চিহ্নিত করা হয়।
৪র্থ এবং ৫ম দিন – মিনায় অবস্থান
হজ্জযাত্রীরা ৩য় দিনের রাত্রি এবং পরের ২ দিন মিনাতে তাবুতে অবস্থান করবেন। হজ্জযাত্রীরা মিনাতে জামারাত ব্রিজে ফেরত আসবেন শয়তানকে পাথর নিক্ষেপণের জন্য, পূর্ব থেকে পশ্চিম দিকে। ৫ম দিনের শেষে, তারা তাদের হজ্জ সম্পন্ন করবেন।
৪র্থ এবং ৫ম দিন – মিনায় অবস্থান
হজ্জযাত্রীরা ৩য় দিনের রাত্রি এবং পরের ২ দিন মিনাতে তাবুতে অবস্থান করবেন। হজ্জযাত্রীরা মিনাতে জামারাত ব্রিজে ফেরত আসবেন শয়তানকে পাথর নিক্ষেপণের জন্য, পূর্ব থেকে পশ্চিম দিকে। ৫ম দিনের শেষে, তারা তাদের হজ্জ সম্পন্ন করবেন।